মানব কল্যাণ প্রবন্ধের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর

প্রিয় পাঠক আপনি যদি ইতিমধ্যে অনুসন্ধান করে থাকেন মানব কল্যাণ প্রবন্ধের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর নিয়ে তবে এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জানতে পারবেন। উচ্চ মাধ্যমিক পড়াশোনায় সিলেবাস ভুক্ত এই কবিতাটি। চলুন তবে দেখে নেওয়া যাক।

সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ১

জীবনের মূল্য ও মহত্ত্ব সম্বন্ধে ভাবতে ভুলে গিয়েছে আজ মানুষ। ফলে ব্যক্তি, সমাজ, রাষ্ট্র সবই প্রায় হয়ে পড়েছে নীতিভ্রষ্ট। বুদ্ধি ও চিন্তার চর্চা মানুষকে যুক্তিবাদী ও বিবেকী করে তােলে। যে কোন অবস্থায় বিবেকী মানুষ হিরােশিমা ও নাগাসাকি ঘটাতে পারে না। বিবেকহীন সভ্যতা মানুষকে বর্বরতার কোন চরম সীমায় নিয়ে গেছে ইতিহাসের পৃষ্ঠায় এ দুটি নাম তার অক্ষয় স্বাক্ষর । নীতি ও জীবনের | মূল্যবােধ ছাড়া যান্ত্রিক সভ্যতা ও তার প্রগতি মানুষকে কোন লক্ষ্যেই নিয়ে যায় না। |

ক. লেখকের মতে দান বা ভিক্ষা গ্রহণ করার দৃশ্যটি কেমন?

খ. রাষ্ট্র কীভাবে জাতির যৌথ জীবনকে প্রভাবিত করতে পারে? ব্যাখ্যা কর।

গ. উদ্দীপকটি মানব-কল্যাণ’ প্রবন্ধের কোন প্রসঙ্গের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর। 

ঘ. উদ্দীপকের মূলভাব এবং মানব-কল্যাণ’ প্রবন্ধে বর্ণিত মানুষকে মর্যাদাপূর্ণ অবস্থায় উত্তরণ ঘটানাের আকাঙ্ক্ষা। একসূত্রে গাঁথা।” মন্তব্যটির যথার্থতা ব্যাখ্যা কর।

সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ১ এর উত্তর সমূহ

ক উত্তরঃ লেখকের মতে দান বা ভিক্ষা গ্রহণ করার দৃশ্যটি বীভৎস।

খ উত্তরঃ রাষ্ট্র মানবকল্যাণ সাধনে মানবিক বােধের বিকাশের ব্যবস্থা করে জাতির যৌথ জীবনকে প্রভাবিত করতে পারে । ‘মানব-কল্যাণ’ প্রবন্ধে লেখক মানবকল্যাণ সম্পর্কে আমাদের ভুল ধারণা এবং সভ্যতা নির্মাণ ও ধ্বংসের ক্ষেত্রে মানুষের ভূমিকার বিভিন্ন দিক নিয়ে আলােচনা করেছেন।

এখানে রাষ্ট্রকে তিনি মানুষের যৌথ চেতনা ও যৌথ জীবনের সমন্বয়ে গঠিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। ব্যক্তির অমর্যাদা রাষ্ট্রেরও অমর্যাদা। আবার ব্যক্তির মতাে রাষ্ট্রও অন্যের দান বা ভিক্ষা গ্রহণ করে অমর্যাদা ও অসম্মান বয়ে আনে। আর লেখক তা কোনােভাবেই প্রত্যাশা করেন না। এই ভাবই উক্ত বাক্যে প্রকাশিত হয়েছে।

সারকথা : ভিক্ষালব্ধ ধন অমর্যাদা ও অসম্মানের বলে বিবেচিত। তা ব্যক্তি থেকে শুরু করে রাষ্ট্র কিংবা দেশ সব ক্ষেত্রেই প্রযােজ্য। আর স্ত ব্যক্তির অমর্যাদা ঐ ব্যক্তির দেশ ও রাষ্ট্রের অমর্যাদা।

গ উত্তরঃ উদ্দীপকটি মানব-কল্যাণ’ প্রবন্ধে আলােচিত মূল্যবােধহীন চেতনার প্রসঙ্গের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ। সত্যিকার মানবকল্যাণ হলাে মানুষের সার্বিক উন্নতি ও মঙ্গল সাধন। এর ফলে সমাজের কেউ অমর্যাদাকর বা অসম্মানজনক অবস্থায় থাকবে না। কারণ একে অন্যের সহযােগিতার মাধ্যমেই মানবকল্যাণ সাধিত হয়।

Read More:  নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায় কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর

উদ্দীপকে বিবেকহীন মানুষের ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডের বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে। মানুষ নিজেদের আত্মমর্যাদার কথা চিন্তা না করে আত্মস্বার্থের চিন্তায় মগ্ন থাকে। তারা একে অন্যের সহযােগী না হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠছে। তাতে তাদের নীতি-আদর্শ হারিয়ে যাচ্ছে। ফলে লােভ-লালসায় পড়ে আত্মস্বার্থ সিদ্ধির জন্য তারা হিংস্র হয়ে উঠছে। এ কারণে হিরােশিমার মতাে ভয়াবহ কাণ্ড ঘটাতেও তারা কুষ্ঠিত হয়নি।

উদ্দীপকের এ বিষয়টি মানব-কল্যাণ’ প্রবন্ধে প্রকাশিত মানুষের বুদ্ধির বিকাশ না ঘটাকে নির্দেশ করে। লেখকের মতে মানুষ মানবকল্যাণের জন্য যা করে তা মূলত মানব-অপমানে পরিণত হয়। মানুষ যদি মুক্তবুদ্ধির মাধ্যমে মানবিক কর্মে অবতীর্ণ হয় তাহলে মানবকল্যাণ হয়ে উঠবে মানব-মর্যাদার সহায়ক। না হলে মানুষের মূল্যবােধহীন চেতনার জন্য মানবকল্যাণ ব্যাহত হবে।

সারকথা : হিরােশিমা-নাগাসাকিতে পারমাণবিক বােমার বিস্ফোরণ পৃথিবীর ইতিহাসে একটি ঘৃণ্যতম অধ্যায়। মানুষ হয়ে মানুষ হত্যার এই প্রতিযােগিতা বিবেকহীন না হলে কারও পক্ষে করা সম্ভব নয়। লেখক এ ধরনের অমানবিক কর্মতৎপরতাকে মনেপ্রাণে ঘৃণা করেন। তাই মানুষকে তিনি মানবিক হতে বলেছেন।

ঘ উত্তরঃ “উদ্দীপকের মূলভাব এবং মানব-কল্যাণ প্রবন্ধে বর্ণিত মানুষকে মর্যাদাপূর্ণ অবস্থায় উত্তরণ ঘটানাের আকাঙ্ক্ষা একসূত্রে গাঁথা।” মন্তব্যটি যথার্থ। মানুষ মানুষের জন্য। কিন্তু অনেক সময় মানুষের স্বার্থপরতার কারণে সমাজে অনেক অনিষ্ট হয়। মানুষ মানবতার পথ থেকে দূরে সরে যায়।

উদ্দীপকে বিবেকহীন মানুষের আত্মস্বার্থে মানবতাবিরােধী কর্মকাণ্ড ও যুদ্ধবিগ্রহে লিপ্ত হওয়ার বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে। লােভে পড়ে মানুষ হিতাহিত জ্ঞানশূন্য হয়ে পড়ে। তখন মানুষ হত্যাকে তারা নৈতিকতাবিরােধী কোনাে কাজ বলে মনে করে না। তাদের এই বর্বরতায় ক্ষমতাধর ব্যক্তি, রাষ্ট্র আধুনিক সব মারণাস্ত্র দিয়ে সহায়তা করে।

উদ্দীপকের এ বিষয়টির সঙ্গে মানব-কল্যাণ’ প্রবন্ধের মানুষের মূল্যবােধহীন চেতনার যে ভয়াবহতা অবস্থার কথা লেখক বলেছেন তার মিল রয়েছে। মূলত আত্মস্বার্থের জন্য এবং মূল্যবােধহীনতার জন্য তারা মানবকল্যাণের পথ থেকে দূরে সরে যায় যা লেখক চান না।

‘মানব-কল্যাণ প্রবন্ধে লেখক মানবতার পক্ষে এবং কীভাবে যথাযথ মানবকল্যাণ সম্ভব তা তুলে ধরেছেন। লেখক এখানে মানুষের সার্বিক কল্যাণে মানবতাবােধের প্রয়ােজনীয়তা তুলে ধরেছেন। তিনি মুক্তবুদ্ধির চর্চা এবং সুপরিকল্পিত পথেই কল্যাণময় পৃথিবী রচনার ওপর জোর দিয়েছেন। তাঁর এ আকাঙ্ক্ষা উদ্দীপকেও প্রকাশ পেয়েছে। এভাবে উদ্দীপকের মূলভাব মানব-কল্যাণ’ প্রবন্ধের সঙ্গে একসূত্রে গাঁথা পড়েছে।

Read More:  প্রতিদান কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর

সারকথা : মানবকল্যাণের বিপরীত হচ্ছে যুদ্ধ বা মানবতার ধ্বংস। মানবকল্যাণ অলৌকিক কিছু নয়। লেখকের মতে এটি এক ধরনের । জাগতিক মানবধর্ম। তাই বলা যায় যে, উদ্দীপকের বিষয়বস্তু এবং মানব-কল্যাণ’ প্রবন্ধে আলােচিত হিংসাত্মক মনােভাবের পরিণতি এক ও অভিন্ন হয়ে উঠেছে।

সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ২

গড়ে ওঠে অরণ্যভেদী লােকালয়
মানুষের শ্রমে, গড়ে ওঠে মধুকুঞ্জ বংশধারা,
– মানুষের প্রেমে কামে, জ্বলে ওঠে দাবানল
– মানুষের ক্রোধে, লােকালয় অরণ্য হয়।

ক. সত্যিকারের মানবকল্যাণ কী?

খ. বিভক্তিকরণের মনােভাব নিয়ে কারও কল্যাণ করা যায় না কেন? ব্যাখ্যা কর।

গ. উদ্দীপকটি ‘মানব-কল্যাণ’ প্রবন্ধের কোন বিষয়ের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর।

ঘ. উদ্দীপকের মূলভাব ‘মানব-কল্যাণ’ প্রবন্ধের একটি বিশেষ দিককে নির্দেশ করে মাত্র, পুরাে বিষয়কে নয়।” | মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।

সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ২ এর উত্তর সমূহ

ক উত্তরঃ সত্যিকারের মানবকল্যাণ হচ্ছে মহৎ চিন্তা-ভাবনার ফসল।

খ উত্তরঃ পরস্পরের সঙ্গে অবিশ্বাসের মাধ্যমে দূরত্ব সৃষ্টি হয় বলে বিভক্তিকরণের মনােভাব নিয়ে কারও কল্যাণ করা যায় না। ‘মানব-কল্যাণ’ প্রবন্ধটিতে মূলত আত্মস্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে, ধর্ম-উপদেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে মানুষের বৃহত্তর কল্যাণে এগিয়ে আসার আহ্বান করা হয়েছে।

অমর্যাদাকর অবস্থা যে কল্যাণকর নয়, ভিক্ষা গ্রহণ করা যে সুখকর কিছু নয় এখানে তা ব্যাখ্যা করা হয়েছে। ব্যক্তি থেকে শুরু করে পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র পর্যন্ত প্রতিটি ক্ষেত্রেই মানুষের মর্যাদাপূর্ণ সমৃদ্ধির জন্য মানবতার উন্নতি ও উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করাই মানবকল্যাণ।

মানুষের মর্যাদাবোেধ বৃদ্ধি ও মানবিক চেতনা বিকাশের মধ্যেই মানবকল্যাণের উৎস নিহিত। তাই বিভক্তিকরণের মনােভাব নিয়ে কারও কল্যাণ করা যায় না।

সারকথা : মানুষকে মানুষ হিসেবে এবং মানবিক বৃত্তির বিকাশের পথেই বেড়ে উঠতে হয়। তাই বিভক্তির মনােভাব নিয়ে কাজ করলে মানবকল্যাণ হয় না।

গ উত্তরঃ উদ্দীপকটি মানব-কল্যাণ’ প্রবন্ধে আলােচিত মানুষের শ্রম ও মানবিক চেতনার স্ফুরণ ঘটার মধ্য দিয়ে মানবকল্যাণ হওয়ার দিকটির সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ। মানুষের চেষ্টায়ই নগর সভ্যতা গড়ে উঠেছে। আবার মানুষই পরস্পরের প্রতিহিংসার কারণে সমৃদ্ধ নগর সভ্যতাকে ধ্বংস করছে।

জগতে মহৎ কীর্তি স্থাপনে যেমন মানুষের জুড়ি নেই, তেমনই নিজের স্বার্থের মােহে পড়ে সুন্দরকে ধ্বংস করতেও মানুষ ছাড়ে না। মানুষের এই আচরণ স্ববিরােধী ও মানবসমাজের জন্য ক্ষতিকর। উদ্দীপকে মানুষের মানবিক চেতনার কথা বলা হয়েছে।

Read More:  তাহারেই পড়ে মনে কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর

পৃথিবীতে মানুষই একমাত্র প্রাণী, যারা শ্রম দিয়ে, প্রেম দিয়ে সমৃদ্ধ নগর সভ্যতা গড়তে জানে। মানুষ তার জীবনধারায়, বংশপরম্পরায় স্নেহ-মায়া-মমতা দিয়ে জগতে সুখ-শান্তি বইয়ে দিতে পারে। মানুষের শ্রমেই পৃথিবী হয়ে ওঠে স্বর্গ। এই দিকটি ‘মানব-কল্যাণ প্রবন্ধেও আলােচিত হয়েছে।

প্রবন্ধের লেখকের মতে সত্যিকার মানবকল্যাণ মহৎ চিন্তারই ফসল। প্রাবন্ধিক মনে করেন সকল অবমাননাকর অবস্থা থেকে প্রেম ও শ্রমের মাধ্যমে মানুষকে মর্যাদাপূর্ণ অবস্থায় উত্তরণ ঘটানােই মানবকল্যণ। আর এদিক থেকে উদ্দীপকের সাথে আলােচ্য প্রবন্ধের সাদৃশ্য রয়েছে।

সারকথা : মানুষের দ্বারাই বংশপরম্পরায় জগতে উন্নতি ও সমৃদ্ধি আসে। উদ্দীপক ও ‘মানব-কল্যাণ’ প্রবন্ধে এ কথাই বলা হয়েছে।

ঘ উত্তরঃ  “উদ্দীপকের মূলভাব মানব-কল্যাণ’ প্রবন্ধের একটি বিশেষ দিককে নির্দেশ করে মাত্র, পুরাে বিষয়কে নয়।”- মন্তব্যটি যথার্থ। 

মানুষ ভালাে ও মন্দ এই দুই সত্তার অধিকারী। লােভে পড়ে কিংবা আত্মস্বার্থের মােহে অন্ধ হয়ে মানুষ মন্দ কাজ করে। আর উন্নত জীবনভাবনা ও মানবতাবােধে সমৃদ্ধ মানুষ মানবকল্যাণে আত্মনিয়ােগ করে। অন্য সব মানুষের কল্যাণে নিজেকে নিয়ােজিত করে আনন্দ, তৃপ্তি ও শান্তি লাভ করে ।

উদ্দীপর্কে মানুষের মানবিক চেতনার বৈশিষ্ট্য তুলে ধরা হয়েছে। মানুষ শ্রমের বীরত্বগাথায় বংশপরম্পরায় অরণ্য পরিকীর্ণ পৃথিবীর বুকে জনবসতি ও বিশাল সভ্যতা গড়ে তুলেছে। প্রেম-প্রীতি-মমতায় প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে রচনা করেছে আনন্দ নিকেতন।

উদ্দীপকের এই ভাবের মধ্যে মানব-কল্যাণ প্রবন্ধের একটি বিশেষ ভাবের প্রতিফলন ঘটেছে। তা হলাে বংশপরম্পরায় মানুষের মানবিক চেতনার বিকাশ। কিন্তু এ বিষয়টি ছাড়াও আলােচ্য প্রবন্ধে মানবকল্যাণ কী, কীভাবে মুক্তবুদ্ধির মাধ্যমে মানবকল্যাণ সম্ভব এসব কথাও বলা হয়েছে।

মানব-কল্যাণ’ প্রবন্ধে লেখক মানুষের সত্যিকারের কল্যাণ সাধনের উপায় ও অন্তরায়গুলাে ব্যাখ্যা করেছেন। তিনি একমুষ্টি ভিক্ষা দান করাকে যেমন মানবকল্যাণ মনে করেননি, তেমনই মানবকল্যাণের নামে মানুষের হটকারিতাও সমর্থন করেননি। কিন্তু তবু মানুষ তা করে চলেছে।কীভাবে মানুষ মানবকল্যাণের মাধ্যমে উন্নত ও সমৃদ্ধ জনপদ ও নগর সভ্যতা গড়ে তুলবে এসব বিষয়ও তিনি বলেছেন। কিন্তু উদ্দীপকে ‘মানব-কল্যাণ’ প্রবন্ধের এ বিষয়গুলাে প্রকাশ পায়নি। তাই বলা যায়, মন্তব্যটি যথার্থ।

সারকথা : উদ্দীপক ও মানব-কল্যাণ’ প্রবন্ধে মানবকল্যাণ বা মানবিক চেতনার বিষয়টি প্রকাশ পেয়েছে। প্রবন্ধের অন্যান্য বিষয় উদ্দীপকে প্রকাশ না পাওয়ায় বলা যায়, মন্তব্যটি যথার্থ।

Mushfiqur Rahman Swopnil

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *